প্রতিদিন ২৪ ডেস্ক
১৯৬৬ সালে ‘ফ্যানটাস্টিক ভয়েজ’ নামে একটি চলচ্চিত্রে বিজ্ঞানীদের বহনকারী একটি ডুবোজাহাজ বা সাবমেরিনকে আনুবীক্ষণিক আকৃতিতে সঙ্কুচিত করা হয়। এর পর এই সাবমেরিন মারত্মকভাবে আহত
এক কূটনীতিকের রক্ত প্রবাহে প্রবেশ করিয়ে দেওয়া হয়।
এ বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী নির্ভর চলচ্চিত্র নির্মাণের ৪৬ বছর পেরিয়ে গেছে। এখন সেই কল্পনা বাস্তবে পরিণত হতে আর বুঝি বেশি দেরি নেই। স্ট্যানফোর্ড ল্যাবরেটরির প্রকৌশলীরা শিগগির এমনি একটি দারুন অভিযাত্রার ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন।
এ ব্যাপারে তড়িৎ প্রকৌশলী অধ্যাপক আডা পুন বলেন, ‘আমরা এই যন্ত্রকে আরো ক্ষুদ্র আকার দিতে পেরেছি। ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর করা একটি খেলার মতো।’তিনি জানান, এই প্রকল্পের ওপর তারা চার বছরেরও বেশি সময় ধরে কাজ করছেন। অনেক বাধার মুখে পড়লেও তারা একে একে অনেক সমস্যার সমাধান করে ফেলেছেন।
শুধু একটি ব্যাটারি অনেকখানি জায়গা দখল করছে। এ ব্যাটারি বাদ দিলে যন্ত্রটি অনায়াসে রক্তের ধমনীর মধ্যে ভ্রমণ করতে সক্ষম হবে। যন্ত্রটি চলবে তারহীন তড়িচ্চৌম্বকীয় রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে।
প্রকল্পের আরেক বিজ্ঞানী ড্যান পিভোঙ্কা বলেন, ‘আমরা যে প্রাথমিক নমুনাটি তৈরি করেছি তা তিন মিলিমিটার প্রস্থ ও ৪ মিলিমিটার দৈর্ঘ্যের। আমরা গ্রাহক এন্টেনা তৈরি করেছি যা মাত্র ২ মিলিমিটার বাই ২ মিলিমিটার।’এই গবেষণার উদ্দেশ্য হচ্ছে, এমন একটি চিকিৎসা যন্ত্র উদ্ভাবন করা যা রক্ত প্রবাহের সঙ্গে অনায়াসে ভ্রমণ করতে পারবে।
পুন বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমরা যা তৈরি করেছি তা ধমনীর মধ্য দিয়ে ভ্রমণ করতে পারবে। কিন্তু আমরা চাই এর চেয়েও সরু রক্ত প্রবাহের মধ্যে যন্ত্রটিকে ভ্রমণ করানো।’অধ্যাপক পুনের আশা, এই ক্ষুদ্র যন্ত্রটি একদিন এমনভাবে পরিবর্তিত হবে যার মাধ্যমে রোগ নির্ণয়, রক্তে ওষুধ সরবরাহ এমনকি অস্ত্রোপচারের কাজেও ব্যবহার করা যাবে।
এ বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী নির্ভর চলচ্চিত্র নির্মাণের ৪৬ বছর পেরিয়ে গেছে। এখন সেই কল্পনা বাস্তবে পরিণত হতে আর বুঝি বেশি দেরি নেই। স্ট্যানফোর্ড ল্যাবরেটরির প্রকৌশলীরা শিগগির এমনি একটি দারুন অভিযাত্রার ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন।
এ ব্যাপারে তড়িৎ প্রকৌশলী অধ্যাপক আডা পুন বলেন, ‘আমরা এই যন্ত্রকে আরো ক্ষুদ্র আকার দিতে পেরেছি। ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর করা একটি খেলার মতো।’তিনি জানান, এই প্রকল্পের ওপর তারা চার বছরেরও বেশি সময় ধরে কাজ করছেন। অনেক বাধার মুখে পড়লেও তারা একে একে অনেক সমস্যার সমাধান করে ফেলেছেন।
শুধু একটি ব্যাটারি অনেকখানি জায়গা দখল করছে। এ ব্যাটারি বাদ দিলে যন্ত্রটি অনায়াসে রক্তের ধমনীর মধ্যে ভ্রমণ করতে সক্ষম হবে। যন্ত্রটি চলবে তারহীন তড়িচ্চৌম্বকীয় রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে।
প্রকল্পের আরেক বিজ্ঞানী ড্যান পিভোঙ্কা বলেন, ‘আমরা যে প্রাথমিক নমুনাটি তৈরি করেছি তা তিন মিলিমিটার প্রস্থ ও ৪ মিলিমিটার দৈর্ঘ্যের। আমরা গ্রাহক এন্টেনা তৈরি করেছি যা মাত্র ২ মিলিমিটার বাই ২ মিলিমিটার।’এই গবেষণার উদ্দেশ্য হচ্ছে, এমন একটি চিকিৎসা যন্ত্র উদ্ভাবন করা যা রক্ত প্রবাহের সঙ্গে অনায়াসে ভ্রমণ করতে পারবে।
পুন বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমরা যা তৈরি করেছি তা ধমনীর মধ্য দিয়ে ভ্রমণ করতে পারবে। কিন্তু আমরা চাই এর চেয়েও সরু রক্ত প্রবাহের মধ্যে যন্ত্রটিকে ভ্রমণ করানো।’অধ্যাপক পুনের আশা, এই ক্ষুদ্র যন্ত্রটি একদিন এমনভাবে পরিবর্তিত হবে যার মাধ্যমে রোগ নির্ণয়, রক্তে ওষুধ সরবরাহ এমনকি অস্ত্রোপচারের কাজেও ব্যবহার করা যাবে।
No comments:
Post a Comment